বগুড়া ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ ::
"বগুড়া বুলেটিন ডটকম" এ আপনাকে স্বাগতম। বগুড়ার প্রত্যেক উপজেলায় ১জন করে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ফাঁকা উপজেলাসমূহ- সদর, শাজাহানপুর, ধনুট, শেরপুর, নন্দীগ্রাম

সোনাতলা-সারিয়াকান্দি তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে একজন মোশারফ হোসেন চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:১৪:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০২৩
  • / 139
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সোনাতলা-সারিয়াকান্দি উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের একজন নেতাকর্মী হলেন মোশারফ হোসেন চৌধুরী। তিনি বিএনপির নির্যাতিত নিপীড়িত, মামলা, হামলার শিকার নেতা কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খোঁজ খবর কুশল বিনিময় করে যাচ্ছেন। সকল নেতাকর্মীদের ও পরিবারের সদস্যদের সুখেদুখে পাশে থাকার চেষ্টা করছেন জিয়া শিশু কিশোর সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বগুড়া জেলা বিএনপির নেতা বিশিষ্ট শিল্পপতি মোশারফ হোসেন চৌধুরী। এছাড়াও তিনি বিএনপি দুর্দিনে ও নেতাকর্মীদের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন।
মোশারফ হোসেন চৌধুরী ১৯৬৯ সালের বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা ইউনিয়নের পদ্মপাড়া গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মৃত জামাল হোসেন চৌধুরী, মাতা মৃত আফরুজা বেগম। মোশারফ হোসেন চৌধুরী এক ছেলে ও দুই মেয়ের জনক। তার বাবা ছিলেন পাকুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও তিনি মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি পরিবারের সন্তান। মুক্তিযোদ্ধাকালীন সময়ে তার পিতা এবং পরিবারের সদস্যরা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্ন সহযোগিতা করে গেছেন। এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের খাওয়া পড়া ও ঘুমানোর ব্যবস্থা করেছেন। ১৯৮৪ সালে বগুড়া সরকারি আযিযুল হক কলেজে অধ্যয়নকালীন সময়ে তিনি ওই কলেজের ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন। তখন থেকেই তিনি বিএনপি রাজনীতির সাথে সক্রিয় ছিলেন।

মোশারফ হোসেন চৌধুরী জনপ্রিয়তায় এখনও ঘাটতি নেই ভোটারদের কাছে। সকল সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় তিনি রয়েছেন। ওই নির্বাচনী এলাকার ভোটাররা মনে করেন, আগামী ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোশারফ হোসেন চৌধুরী বিএনপি প্রার্থী মনোনিত করা হলে বিএনপির হারানো আসনটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে মোশারফ হোসেন চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেন তাহলে আমি নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হব বলে আশা করছি। তিনি আরও জানান, তিনি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন উৎপাদন অব্যাহত রাখবেন। এছাড়ার এলাকার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করবেন। বেকার সমস্যা দূরীকরণ করবেন। সোনাতলা-সারিয়াকান্দি একটি মানুষ যাতে না খেয়ে থাকে এজন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানান।
সরজমিনে সোনাতলা ও সারিয়াকান্দি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, মোশারফ হোসেন চৌধুরীর কোন বিকল্প নেই। সোনাতলা ও সারিয়াকান্দি এলাকার ভোটাররা আরও জানিয়েছেন, মোশারফ হোসেন চৌধুরী একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি। তিনি সাদা মিশুক মনে মানুষ। সদা হাস্যজ্বল মোশারফ হোসেন চৌধুরী প্রার্থী করা হলে সোনাতলা-সারিয়াকান্দি মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি ভোটে এমপি নির্বাচিত হবেন। সাদা মনের মানুষ বলেই সাধারণ মানুষ ও ভোটাররা তাকে মনে প্রানে গ্রহণ করে নিয়েছেন। তিনি যেন, সোনাতলা-সারিয়াকান্দি বাসীর আত্মার আত্মীয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সোনাতলা-সারিয়াকান্দি তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে একজন মোশারফ হোসেন চৌধুরী

আপডেট সময় : ০১:১৪:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০২৩

সোনাতলা-সারিয়াকান্দি উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের একজন নেতাকর্মী হলেন মোশারফ হোসেন চৌধুরী। তিনি বিএনপির নির্যাতিত নিপীড়িত, মামলা, হামলার শিকার নেতা কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খোঁজ খবর কুশল বিনিময় করে যাচ্ছেন। সকল নেতাকর্মীদের ও পরিবারের সদস্যদের সুখেদুখে পাশে থাকার চেষ্টা করছেন জিয়া শিশু কিশোর সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বগুড়া জেলা বিএনপির নেতা বিশিষ্ট শিল্পপতি মোশারফ হোসেন চৌধুরী। এছাড়াও তিনি বিএনপি দুর্দিনে ও নেতাকর্মীদের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন।
মোশারফ হোসেন চৌধুরী ১৯৬৯ সালের বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা ইউনিয়নের পদ্মপাড়া গ্রামের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মৃত জামাল হোসেন চৌধুরী, মাতা মৃত আফরুজা বেগম। মোশারফ হোসেন চৌধুরী এক ছেলে ও দুই মেয়ের জনক। তার বাবা ছিলেন পাকুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও তিনি মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি পরিবারের সন্তান। মুক্তিযোদ্ধাকালীন সময়ে তার পিতা এবং পরিবারের সদস্যরা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্ন সহযোগিতা করে গেছেন। এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের খাওয়া পড়া ও ঘুমানোর ব্যবস্থা করেছেন। ১৯৮৪ সালে বগুড়া সরকারি আযিযুল হক কলেজে অধ্যয়নকালীন সময়ে তিনি ওই কলেজের ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন। তখন থেকেই তিনি বিএনপি রাজনীতির সাথে সক্রিয় ছিলেন।

মোশারফ হোসেন চৌধুরী জনপ্রিয়তায় এখনও ঘাটতি নেই ভোটারদের কাছে। সকল সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় তিনি রয়েছেন। ওই নির্বাচনী এলাকার ভোটাররা মনে করেন, আগামী ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোশারফ হোসেন চৌধুরী বিএনপি প্রার্থী মনোনিত করা হলে বিএনপির হারানো আসনটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে মোশারফ হোসেন চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেন তাহলে আমি নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হব বলে আশা করছি। তিনি আরও জানান, তিনি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন উৎপাদন অব্যাহত রাখবেন। এছাড়ার এলাকার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করবেন। বেকার সমস্যা দূরীকরণ করবেন। সোনাতলা-সারিয়াকান্দি একটি মানুষ যাতে না খেয়ে থাকে এজন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানান।
সরজমিনে সোনাতলা ও সারিয়াকান্দি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, মোশারফ হোসেন চৌধুরীর কোন বিকল্প নেই। সোনাতলা ও সারিয়াকান্দি এলাকার ভোটাররা আরও জানিয়েছেন, মোশারফ হোসেন চৌধুরী একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি। তিনি সাদা মিশুক মনে মানুষ। সদা হাস্যজ্বল মোশারফ হোসেন চৌধুরী প্রার্থী করা হলে সোনাতলা-সারিয়াকান্দি মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি ভোটে এমপি নির্বাচিত হবেন। সাদা মনের মানুষ বলেই সাধারণ মানুষ ও ভোটাররা তাকে মনে প্রানে গ্রহণ করে নিয়েছেন। তিনি যেন, সোনাতলা-সারিয়াকান্দি বাসীর আত্মার আত্মীয়।