বগুড়া ১২:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ ::
"বগুড়া বুলেটিন ডটকম" এ আপনাকে স্বাগতম। বগুড়ার প্রত্যেক উপজেলায় ১জন করে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ফাঁকা উপজেলাসমূহ- সদর, শাজাহানপুর, ধনুট, শেরপুর, নন্দীগ্রাম

বগুড়ায় ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

বগুড়া বুলেটিন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৩:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৩
  • / 69
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে ছেলের লাঠির আঘাতে কাজলী বেওয়া ওরফে ময়না (৭০) নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকাল ১১ টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহত কাজলী বেওয়া উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের বড় কুতুবপুর গ্রামের মৃত সিদ্দিক প্রামানিকের স্ত্রী।

বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছেন সারিয়াকান্দি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজেস কুমার চক্রবর্তী।

পুলিশের এ কর্মকর্তা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে কাজলী বেওয়ার ছোট ছেলে মোমিন মিয়া (৪২) তার মেয়ে মৌসুমিকে শাসন করতে লাঠি হাতে তাড়া করেন। এ সময় নাতনিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন কাজলী বেওয়া৷ মোমিন এই সময় তার হাতের লাঠি দিয়ে মায়ের মাথায় আঘাত করেন।

গুরুতর আহত অবস্থায় কাজলীকে উদ্ধার করে কুতুবপুর বাজারের গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। সেখানে তার মাথায় ৭ টি সেলাই দেয় চিকিৎসক। পরে তাকে শজিমেক হাসতালে পাঠানো হলে শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়৷

ওসি রাজেশ কুমার চক্রবর্তী আরও জানান, কাজলী বেওয়ার পরিবার গোপন লাশ নিয়ে এসে দাফনের চেষ্টা করেছিল। খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শজিমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বগুড়ায় ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৩:৩৩:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৩

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে ছেলের লাঠির আঘাতে কাজলী বেওয়া ওরফে ময়না (৭০) নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকাল ১১ টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহত কাজলী বেওয়া উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের বড় কুতুবপুর গ্রামের মৃত সিদ্দিক প্রামানিকের স্ত্রী।

বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছেন সারিয়াকান্দি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজেস কুমার চক্রবর্তী।

পুলিশের এ কর্মকর্তা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে কাজলী বেওয়ার ছোট ছেলে মোমিন মিয়া (৪২) তার মেয়ে মৌসুমিকে শাসন করতে লাঠি হাতে তাড়া করেন। এ সময় নাতনিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন কাজলী বেওয়া৷ মোমিন এই সময় তার হাতের লাঠি দিয়ে মায়ের মাথায় আঘাত করেন।

গুরুতর আহত অবস্থায় কাজলীকে উদ্ধার করে কুতুবপুর বাজারের গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। সেখানে তার মাথায় ৭ টি সেলাই দেয় চিকিৎসক। পরে তাকে শজিমেক হাসতালে পাঠানো হলে শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়৷

ওসি রাজেশ কুমার চক্রবর্তী আরও জানান, কাজলী বেওয়ার পরিবার গোপন লাশ নিয়ে এসে দাফনের চেষ্টা করেছিল। খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শজিমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।