বগুড়া ০৩:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১৮ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo কাহালুর মুরইল ইউনিয়ন পরিষদে ভিজিডি কার্ডের চাল বিতরণ Logo জন্মদিনে উপজেলা চেয়ারম্যান সুরুজকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানালেন আ’লীগনেতা আজাহার আলী Logo শেরপুরে সাংবাদিক দীপঙ্কর চক্রবর্তী’র স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত Logo শিবগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু Logo অভিভাবকদের আতঙ্ক হওয়ার কোন কারণ নেই -পুলিশ সুপার Logo কাহালুর মুরইল ইউ পি সদস্য হাসানের অর্থ আত্মসাৎ, ইউএনও কাছে লিখিত অভিযোগ Logo কাহালুর মুরইলের ৪টি পাড়ার প্রায় ৩’শ বাড়ীওয়ালার কাছ থেকে টাকা নেওয়ার জন্য দরজা ও দেওয়ালে চিরকুট Logo আত্রাইয়ে তারুণ্যের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo বগুড়ার শিবগঞ্জে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষকের সাথে মতবিনিময় ও বৃক্ষ রোপন Logo দুই মাস পর দেশে ফিরলো সৌদিপ্রবাসী মুসার মরদেহ
নোটিশ ::
"বগুড়া বুলেটিন ডটকম" এ আপনাকে স্বাগতম। বগুড়ার প্রত্যেক উপজেলায় ১জন করে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ফাঁকা উপজেলাসমূহ- সদর, শাজাহানপুর, ধনুট, শেরপুর, নন্দীগ্রাম

ডায়াবেটিস আছে কিনা বুঝবেন কিভাবে?

বগুড়া বুলেটিন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৫৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৩
  • / 95
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রয়োজন হয় ইনসুলিন হরমন। কিন্তু আমাদের শরীরের অগ্ন্যাশয় যখন ইনসুলিন হরমোন তৈরী করতে পারে না বা নিঃসৃত ইনসুলিনের সঠিক ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয়, তখন ডায়াবেটিস রোগ হয়।

বর্তমান যুগে সঠিক লাইফস্টাইলের অভাবে ধীরে ধীরে বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যা৷ আবার ডায়াবেটিস থেকে শরীরে বাসা বাঁধছে নানা অসুস্থতা৷

অনেক সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী জানেনই না যে তার শরীরে রোগটি পুষছেন তিনি। তাই আগে জানা প্রয়োজন শরীরে ডায়াবেটিস আছে কি না! আসুন, দেখে নিই ডায়াবেটিস রোগের প্রধান লক্ষণগুলো কী কী?

ডায়াবেটিসের লক্ষণ

১.ঘন ঘন পানির পিপাসা।

২.ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।

৩.অতিরিক্ত ক্ষুধা।

৪.কোন কারণ ছাড়াই শরীরের ওজন কমে যাওয়া।

৫.ঝাপসা দৃষ্টি

৬. খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠা ও শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, ক্লান্তিভাব অনুভূত হয়।

৭. শরীরের কোন অংশ কেটে গেলে ক্ষতস্থান শুকাতে দীর্ঘসময় লাগে।
ডায়াবেটিস আছে কিনা বুঝবেন কিভাবে?

৮. ঘাড়, গলা, দুই বাহুমূলে কালো ছোপ দাগ? দীর্ঘদিন ধরে রক্তে শর্করা বেশি থাকলে, শরীরের এই বিশেষ বিশেষ জায়গায় কিন্তু কালচে ছোপ পড়ে।

৯.শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

১০.ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর যৌন অক্ষমতা তৈরি হতে পারে।

১১. অনেক ক্ষেত্রে ফাঙ্গাল ইনফেকশনে নখ হলুদ হয়ে যায় এবং তা ভাঙতে শুরু করে।

শিশুদের ক্ষেত্রে : সাধারণত শিশুদের মাঝে ডায়াবেটিস তেমন দেখা যায় না, কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঝুঁকি রয়ে যায়। যেসব শিশুর ওজন বেশি, যাদের বাবা-মা, দাদা-দাদি, ফুফু, ভাই-বোনের ডায়াবেটিস আছে, যাদের শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে, যাদের জন্মের সময় ওজন কম ছিল এবং যেসব শিশুর মায়ের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে তারা ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে থাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ডায়াবেটিস আছে কিনা বুঝবেন কিভাবে?

আপডেট সময় : ০২:৫৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৩

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রয়োজন হয় ইনসুলিন হরমন। কিন্তু আমাদের শরীরের অগ্ন্যাশয় যখন ইনসুলিন হরমোন তৈরী করতে পারে না বা নিঃসৃত ইনসুলিনের সঠিক ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয়, তখন ডায়াবেটিস রোগ হয়।

বর্তমান যুগে সঠিক লাইফস্টাইলের অভাবে ধীরে ধীরে বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যা৷ আবার ডায়াবেটিস থেকে শরীরে বাসা বাঁধছে নানা অসুস্থতা৷

অনেক সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী জানেনই না যে তার শরীরে রোগটি পুষছেন তিনি। তাই আগে জানা প্রয়োজন শরীরে ডায়াবেটিস আছে কি না! আসুন, দেখে নিই ডায়াবেটিস রোগের প্রধান লক্ষণগুলো কী কী?

ডায়াবেটিসের লক্ষণ

১.ঘন ঘন পানির পিপাসা।

২.ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।

৩.অতিরিক্ত ক্ষুধা।

৪.কোন কারণ ছাড়াই শরীরের ওজন কমে যাওয়া।

৫.ঝাপসা দৃষ্টি

৬. খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠা ও শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, ক্লান্তিভাব অনুভূত হয়।

৭. শরীরের কোন অংশ কেটে গেলে ক্ষতস্থান শুকাতে দীর্ঘসময় লাগে।
ডায়াবেটিস আছে কিনা বুঝবেন কিভাবে?

৮. ঘাড়, গলা, দুই বাহুমূলে কালো ছোপ দাগ? দীর্ঘদিন ধরে রক্তে শর্করা বেশি থাকলে, শরীরের এই বিশেষ বিশেষ জায়গায় কিন্তু কালচে ছোপ পড়ে।

৯.শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

১০.ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর যৌন অক্ষমতা তৈরি হতে পারে।

১১. অনেক ক্ষেত্রে ফাঙ্গাল ইনফেকশনে নখ হলুদ হয়ে যায় এবং তা ভাঙতে শুরু করে।

শিশুদের ক্ষেত্রে : সাধারণত শিশুদের মাঝে ডায়াবেটিস তেমন দেখা যায় না, কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঝুঁকি রয়ে যায়। যেসব শিশুর ওজন বেশি, যাদের বাবা-মা, দাদা-দাদি, ফুফু, ভাই-বোনের ডায়াবেটিস আছে, যাদের শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে, যাদের জন্মের সময় ওজন কম ছিল এবং যেসব শিশুর মায়ের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে তারা ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে থাকে।